৬ থেকে ১১ জানুয়ারি পালিত 'প্রোক্লেমেশন উইক'

Jan 4, 2025 - 15:30
 0  0
৬ থেকে ১১ জানুয়ারি পালিত 'প্রোক্লেমেশন উইক'

বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও জাতীয় নাগরিক কমিটি আগামী ৬ থেকে ১১ জানুয়ারি সারাদেশে ‘ঘোষণা সপ্তাহ’ পালনের ঘোষণা দিয়েছে।

বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও জাতীয় নাগরিক কমিটি ৩১ ডিসেম্বর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে সমাবেশ থেকে অন্তর্বর্তী সরকারকে 'জুলাই বিপ্লবের ঘোষণাপত্র' প্রকাশের জন্য ১৫ জানুয়ারি সময়সীমা বেঁধে দিয়েছিল। সমাবেশের চার দিন পেরিয়ে গেলেও ঘোষণার দৃশ্যমান পদক্ষেপ।

শনিবার বিকেলে রাজধানীর বাংলামোটরে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক যৌথ সংবাদ সম্মেলনে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও জাতীয় নাগরিক কমিটির নেতারা এ কর্মসূচি ঘোষণা করেন। আগামী কয়েক দিনের মধ্যে সরকার এ ঘোষণার বিষয়ে দৃশ্যমান ও কার্যকর পদক্ষেপ না নিলে কঠোর কর্মসূচির হুমকি দিয়েছেন তারা।

বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, "আমরা সরকারকে ৩১ ডিসেম্বর থেকে ১৫ জানুয়ারির মধ্যে 'ঐক্যের জন্য মার্চ' ঘোষণা করার দাবি জানিয়েছি। সরকার বলেছে যে জুলাই বিপ্লবের ঘোষণার ভিত্তিতে ঘোষণা করবে। সকলের অংশগ্রহণ কিন্তু সরকার ঘোষণার বিষয়ে এখনো কোনো দৃশ্যমান পদক্ষেপ নেয়নি।

হাসনাত আবদুল্লাহ অন্তর্বর্তী সরকারকে তৎপর হওয়ার আহ্বান জানান। তিনি বলেন, "বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন এবং জাতীয় নাগরিক কমিটি এই ঘোষণার বিষয়ে সরকার কার্যকর পদক্ষেপ নিলে এ বিষয়ে তাদের মতামত জানাতে প্রস্তুত। আমরা যে ঘোষণার খসড়া তৈরি করেছি তার ভিত্তিতে আমরা ঘোষণার খসড়া দেখাতে প্রস্তুত। সকলের মতামত, যদি সরকার এটির জন্য আহ্বান করে।'

৬ জানুয়ারি থেকে ১১ জানুয়ারি সারাদেশে জনগণের মধ্যে লিফলেট বিতরণ, সমাবেশ ও বিভিন্ন পর্যায়ের গণসংযোগ করা হবে জানিয়ে হাসনাত বলেন, ‘মানুষ ঘোষণায় কী দেখতে চায় আমরা তা প্রতিফলিত করতে জনগণের কাছে যেতে চাই। . ঘোষণার দাবিতে আগামী সপ্তাহব্যাপী দেশের প্রতিটি জেলায় কর্মসূচি পালন করা হবে। আমরা একযোগে সারাদেশের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ছাত্র, নাগরিক, পেশাজীবী, কৃষক, শ্রমিক, ছাত্রসহ সকল স্তরের মানুষের মধ্যে গণসংযোগ করব। বৈষম্যের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের আন্দোলন ও জাতীয় নাগরিক কমিটি যৌথভাবে প্রতিটি জেলায় এসব কর্মসূচি পালন করবে।'

জাতীয় নাগরিক কমিটির আহ্বায়ক নাসিরুদ্দিন পাটোয়ারী বলেন, 'আমরা আমাদের ওয়েবসাইট ও ফেসবুক পেজে লিংক দেব। সেখান থেকে লিফলেট নিয়ে নিজ উদ্যোগে ছাপিয়ে আপনার পাড়া-মহল্লায় ঘোষণার জন্য জোরালো আন্দোলন গড়ে তুলুন। এই ঘোষণার মাধ্যমে বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারিত হবে।

নাসিরুদ্দিন পাটোয়ারী বলেন, আগামী কয়েকদিনের মধ্যে ঘোষণার বিষয়ে দৃশ্যমান কার্যকর কোনো উদ্যোগ দেখা না গেলে কঠোর কর্মসূচির দিকে যাবেন।

সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে নাসিরুদ্দিন পাটোয়ারী বলেন, একটি গণপরিষদ নির্বাচন প্রয়োজন, সেই নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের ভাষা লেখা হবে এবং প্রত্যেকের অধিকারের জায়গা থেকে আইন প্রণয়ন করা হবে। সংসদ নির্বাচন ও গণপরিষদ। তবে ২৪ তারিখে যারা শহীদ ও আহত হয়েছেন, তাদের স্বীকৃতি দিতে হবে।

সংবাদ সম্মেলনের সঞ্চালনা করেন বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্রধান সংগঠক আব্দুল হান্নান মাসুদ, জাতীয় নাগরিক কমিটির মুখপাত্র সামান্থা শারমিন, সহ-মুখপাত্র সালেহউদ্দিন সিফাত প্রমুখ।

শনিবার বিকেলে রাজধানীর বাংলামোটরে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক যৌথ সংবাদ সম্মেলনে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও জাতীয় নাগরিক কমিটির নেতারা এ কর্মসূচি ঘোষণা করেন। আগামী কয়েক দিনের মধ্যে সরকার এ ঘোষণার বিষয়ে দৃশ্যমান ও কার্যকর পদক্ষেপ না নিলে কঠোর কর্মসূচির হুমকি দিয়েছেন তারা।

বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, "আমরা সরকারকে ৩১ ডিসেম্বর থেকে ১৫ জানুয়ারির মধ্যে 'ঐক্যের জন্য মার্চ' ঘোষণা করার দাবি জানিয়েছি। সরকার বলেছে যে জুলাই বিপ্লবের ঘোষণার ভিত্তিতে ঘোষণা করবে। সকলের অংশগ্রহণ কিন্তু সরকার ঘোষণার বিষয়ে এখনো কোনো দৃশ্যমান পদক্ষেপ নেয়নি।

হাসনাত আবদুল্লাহ অন্তর্বর্তী সরকারকে তৎপর হওয়ার আহ্বান জানান। তিনি বলেন, "বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন এবং জাতীয় নাগরিক কমিটি এই ঘোষণার বিষয়ে সরকার কার্যকর পদক্ষেপ নিলে এ বিষয়ে তাদের মতামত জানাতে প্রস্তুত। আমরা যে ঘোষণার খসড়া তৈরি করেছি তার ভিত্তিতে আমরা ঘোষণার খসড়া দেখাতে প্রস্তুত। সকলের মতামত, যদি সরকার এটির জন্য আহ্বান করে।'

৬ জানুয়ারি থেকে ১১ জানুয়ারি সারাদেশে জনগণের মধ্যে লিফলেট বিতরণ, সমাবেশ ও বিভিন্ন পর্যায়ের গণসংযোগ করা হবে জানিয়ে হাসনাত বলেন, ‘মানুষ ঘোষণায় কী দেখতে চায় আমরা তা প্রতিফলিত করতে জনগণের কাছে যেতে চাই। . ঘোষণার দাবিতে আগামী সপ্তাহব্যাপী দেশের প্রতিটি জেলায় কর্মসূচি পালন করা হবে। আমরা একযোগে সারাদেশের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ছাত্র, নাগরিক, পেশাজীবী, কৃষক, শ্রমিক, ছাত্রসহ সকল স্তরের মানুষের মধ্যে গণসংযোগ করব। বৈষম্যের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের আন্দোলন ও জাতীয় নাগরিক কমিটি যৌথভাবে প্রতিটি জেলায় এসব কর্মসূচি পালন করবে।'

জাতীয় নাগরিক কমিটির আহ্বায়ক নাসিরুদ্দিন পাটোয়ারী বলেন, 'আমরা আমাদের ওয়েবসাইট ও ফেসবুক পেজে লিংক দেব। সেখান থেকে লিফলেট নিয়ে নিজ উদ্যোগে ছাপিয়ে আপনার পাড়া-মহল্লায় ঘোষণার জন্য জোরালো আন্দোলন গড়ে তুলুন। এই ঘোষণার মাধ্যমে বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারিত হবে।

নাসিরুদ্দিন পাটোয়ারী বলেন, আগামী কয়েকদিনের মধ্যে ঘোষণার বিষয়ে দৃশ্যমান কার্যকর কোনো উদ্যোগ দেখা না গেলে কঠোর কর্মসূচির দিকে যাবেন।

সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে নাসিরুদ্দিন পাটোয়ারী বলেন, একটি গণপরিষদ নির্বাচন প্রয়োজন, সেই নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের ভাষা লেখা হবে এবং প্রত্যেকের অধিকারের জায়গা থেকে আইন প্রণয়ন করা হবে। সংসদ নির্বাচন ও গণপরিষদ। তবে ২৪ তারিখে যারা শহীদ ও আহত হয়েছেন, তাদের স্বীকৃতি দিতে হবে।

সংবাদ সম্মেলনের সঞ্চালনা করেন বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্রধান সংগঠক আব্দুল হান্নান মাসুদ, জাতীয় নাগরিক কমিটির মুখপাত্র সামান্থা শারমিন, সহ-মুখপাত্র সালেহউদ্দিন সিফাত প্রমুখ।

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow